নিউজ ডেস্কঃ
দীর্ঘ সাত বছর পর আগামী ১৬ই নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন। কেন্দ্রীয় সম্মেলনের পাশাপাশি প্রায় এক যুগ পর সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দুটি ইউনিট ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এবং উত্তর সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ ও ১২ নভেম্বর।
সূত্র জানায় পরিশ্রমিক, সাংগঠনিক দক্ষতা, ক্লিন ইমেজ, আওয়ামী পরিবারের সন্তান, সাবেক ছাত্রনেতা এবং সংগঠনের জন্য যারা ত্যাগী তাদের হাতেই নেতৃত্ব তুলে দিবে সংগঠন। তবে নবীন-প্রবীণের মেলবন্ধনে স্বেচ্ছাসেবক লীগে একটি স্বচ্ছ নেতৃত্ব আনবেন প্রধানমন্ত্রী । তার সিধান্তই চূড়ান্ত।
আসন্ন সম্মেলনকে ঘিরে এরই মধ্যে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক পদের জন্য আলোচনা আছেন বেশ কয়েকজন প্রার্থী। সভাপতি প্রার্থী হিসেবে দৌড়ে যারা এগিয়ে আছেন তাদের মধ্যে আবুল কালাম আজাদ হাওলাদারই এগিয়ে। তিনি বর্তমানে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে আছেন, আরো আছেন মুস্তাফিজুর রহমান ইরান তিনি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
সভাপতি পদে নাম শোনা যাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কামরুল হাসান রিপনের।
কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া ক্যাসিনো ব্যাবসার সাথে ইরানের সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছে তখন ।গ্রেপ্তার হওয়া সম্রাটের সাথে তার সখ্যতা ছিলো খুব জোড়ালো ভাবেই । এছাড়াও টেন্ডার বানিজ্য ,জমি দখল ইত্যাদি অভিযোগে অভিযুক্ত রিপন ।
এছাড়া আছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ন আহ্বায়ক ওমর ফারুক।
অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক পদে যারা আছেন শেখ আনিসুজ্জামান রানা। তিনি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ছিলেন।এছাড়া এই দৌড়ে আরো এগিয়ে আছেন মো: আসাদুজ্জামান আসাদ। তিনিও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ছিলেন। পাশাপাশি সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আরো নাম শোনা যাচ্ছে খন্দকার সোহাগের। বর্তমানে তিনি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের দপ্তর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
সকলের আশা সংগঠনের কার্যক্রম আরোও গতিশীল করতে যোগ্য নেতৃত্বের হাতেই তুলে দেয়া হবে সংগঠনের দায়িত্ব।
কেএ/প্রতিদিন বাংলাদেশ